বিনা অপারেশনে পাইলস চিকিৎসা করা হয়।
পাইলস একটি কষ্টদায়ক রোগ। এই রোগে প্রচুর রক্তপাত হয় ফলে রুগি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পরে। খাবারে অরুচি, গ্যাস্ট্রিক,রক্তশূন্যতা, দুর্বলতা, শারীরিক অশান্তি দেখা যায় এই রোগের ফলে। হারবাল চিকিৎসার ফলে পাইলস এর স্থায়ী চিকিৎসা সম্ভব।
তীব্র বেদনাদায়ক এবং জটিল রোগগুলোর মধ্যে অর্শ বা পাইলস হলো একটি। এটি মানুষের মলদ্বারের রোগ। এ রোগে মলদ্বারের ভেতরে বা বাইরে, চারপাশে বা একপাশে, একটি বা একাধিক, গোলাকৃতি বা সুচাল গুটিকা দেখা দেয়। এ গুটিকাগুলোকে ‘বলি’বা ‘গেজ’ বলা হয়। পায়খানা করার সময় এ বলিগুলো থেকে অভ্যন্তরীণ সমস্যার অনুপাতে কারো অধিক পরিমাণে, কারো স্বল্প পরিমাণে রক্ত যায়। আবার অনেকের রক্ত যায়ই না। অর্শ বা পাইলসের সমস্যা ঘরে ঘরে দেখা যায়।
কেন হয় পাইলস?
কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা, দীর্ঘ মেয়াদী কাশির সমস্যা, প্রস্রাবে বাধা, গর্ভধারণ, মলদ্বারে ক্যানসার, নিয়মিত দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা এসব থেকে পাইলসের সমস্যা হতে পারে। পাইলসের সমস্যা বলতে মলদ্বারে যন্ত্রণা, রক্ত পড়া, মলদ্বার ফুলে যাওয়া মূলত এই ধরণের উপসর্গ দেখা যায়।অন্যভাবে বলা যায় -মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা, জন্মগতভাবে দুর্বল ধমনি, দীর্ঘদিনের কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, ভারী বস্তু বহন করতে হয় এমন কাজ, অতিরিক্ত ওজন, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি।পাইলসের চিকিৎসা না করা হলে প্রায়ই মলের সঙ্গে রক্তপাতের জন্য ধীরে ধীরে রক্তশূন্যতা হতে পারে, প্রায়ই ব্যথা হয় এবং সংক্রমণ হয়।
কীভাবে বুঝবেন?
মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত, চুলকানি বা অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া, মলদ্বারে ব্যথা, পায়ুপথের বাইরের দিকে ফোলা বা বেরিয়ে আসা অনুভব করা, বা চাকার মতো অনুভূতি থেকে শুরু করে নিচের লক্ষণসমূহ :
@ পায়খানা করার সময় অত্যধিক বা অল্প পরিমাণে রক্ত যেতে পারে।
@ গুহ্য দ্বারে জ্বালাপোড়া এবং ফুলে যায়।
@ টাটানি ও যন্ত্রণা।
@ কাঁটাবিদ্ধ অনুভূতি।
@ মাথা ধরা ও মাথা ভার বোধ।
@ উরুদেশ, বক্ষ, নাভির চারপাশে ব্যথা ও মলদ্বারে ভার বোধ।
@ কোমর ধরা ও কোষ্ঠবদ্ধতা।
পাইলস চিকিৎসায় ১০০% গ্যারান্টি।
যোগাযোগ : কলিকাতা হারবাল।
মোবাইল: 01313-984747
ওয়েবসাইট: WWW.kolikataherbal.com.bd
হারবাল একটি স্থায়ী চিকিৎসা।
#কলিকাতাহারবাল
#kolikataherbal
Leave A Comment